Course Content
প্রথম অধ্যায়ঃ কম্পিউটার ও অপারেটিং সিস্টেম
• কম্পিউটার • কম্পিউটারের কর্ম প্রক্রিয়া • কম্পিউটারের ইতিহাস, কম্পিউটারের প্রজন্ম • কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ • কম্পিউটার হার্ডওয়ার • কম্পিউটার সফটওয়ার • বিভিন্ন ধরনের স্মৃতি • অপারেটিং সিস্টেম • কম্পিউটার সিকিওরিটি, ভাইরাস-এন্টিভাইরাস • উইনডো পরিচিতি, কাম্পউটার চালু করা বন্ধ করা, ফোল্ডার তৈরি, কাট-কপি-পেস্ট, উইনডো পরিচিতি, সময় পরিবর্তন, থিম পরিবর্তন, আইকোন পরিবর্তন • কয়েকজন উদ্ভাবকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
0/13
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ ওয়ার্ড প্রসেসিং
• ওয়ার্ড কি, ব্যবহার, বিভিন্ন মেনুবার ও টুল এর কাজ, ব্যবহারিক অংশ • Ms-word ওপেন করা • এমএস ওয়ার্ড সেভ করা • পেজ সেটআপ করা • মার্জিন দেয়া • কাট কপি পেস্ট • ফাইন্ড রিপ্লেস গো টু • ফন্ট চেঞ্জ করা • হেডার এবং ফুটার দেওয়া • লাইন স্পেসিং দেয়া • বুলেট এবং নাম্বারিং • পিকচার ইনসার্ট, ক্লিপ আর্ট, সেপ ,সিম্বল, ইকুয়েশন • বাংলা ও ইংরেজী টাইপিং • বিজয় কিবোর্ড পরিচিতি
0/5
তৃতীয় অধ্যায়ঃ স্পেডশিট এনালাইসিস প্রোগ্রাম
• এক্সেল কি, ব্যবহার, বিভিন্ন মেনুবার ও টুল এর কাজ, ব্যবহারিক অংশ • এমএস এক্সেল • ওয়ার্কবুক, ওয়ার্কশীট, কলাম, রো • এম এস এক্সেল ওপেন, সেভ • রো ইনসার্ট করা, কলাম ইনসার্ট করা, হাইট বারানো- কমানো, উইড বাড়ানো বা কমানো • পেজ সেটআপ • ক্যালকুলেশনঃ যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ, ম্যাক্সিমাম, মিনিমাম, এভারেজ, ইত্যাদি • ডাটা সাজানো • সেলারি শীট তৈরি করা • বিদ্যুৎ বিলের হিসাব বের করা • রেজাল্ট শীট বা টেবুলেশন শীট এর হিসাব বের করা • ডায়াগ্রাম তৈরি করাঃ কলাম, বার, পাই, লাইন
চতুর্থ অধ্যায়ঃ প্রেজেন্টেশন ডিজাইন ও ডেলিভারি
• পাওয়ার পয়েন্ট কি, ব্যবহার, বিভিন্ন মেনুবার ও টুল এর কাজ, ব্যবহারিক অংশ • Ms-powerpoint ওপেন করা, সেভ করা • স্লাইড ডিজাইন • ফন্ট সাইজ অ্যারেঞ্জমেন্ট • স্লাইড ট্রানজিশন • অবজেক্ট এনিমেশন • পাঁচটি স্লাইড নিয়ে বাংলাদেশ বিষয়ে একটি পাওয়ারপয়েন্ট স্লাইড তৈরি করো
পঞ্চম অধ্যায়ঃ ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট
• ডাটাবেজ কি, বিট, বাইট, ফিল্ড, রেকর্ড, ফাইল • ডাটাবেজে বিভিন্ন ধরনের কিঃ প্রাইমারি কি, কম্পোজিট কি, ফরেন কি • ms-access ওপেন, সেভ, টেবিল তৈরি, ডাটা ইনপুট • কুয়েরি ডিজাইন • ফর্ম ডিজাইন • রিপোর্ট ডিজাইন • ডাটাবেজের মধ্যে রিলেশন তৈরি করা • ডেটা টাইপ
ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ সংখ্যা পদ্ধতি
• সংখ্যা পদ্ধতি কি • দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি • অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতি • বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি • হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি
সপ্তম অধ্যায়ঃ ইমেল ও ইন্টারনেট
ইন্টারনেট কি, ইমেল কি, একাউন্ট তৈরি করা, ব্যবহার, গুগলে কোন কিছু সার্চ করার নিয়ম, বিভিন্ন জব সাইটে একাউন্ট খোলা, জবে এপ্লাই করা
অষ্টম অধ্যায়ঃ গুগল জি-সুট
গুগল ডক কি, গুগল সিট কি, গুগল স্লাইড কি, গুগল ড্রাইভ, গুগল ফটো, ব্যবহার, ব্যবহারিক অংশ
নবম অধ্যায়ঃ ইংরেজি
ট্রান্সলেশন ইংরেজি থেকে বাংলা, বাংলা থেকে ইংরেজি, শূন্যস্থান পূরণ
দশম অধ্যায়ঃ ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সাধারণ ধারনা
• আউটসোর্সিং কি, ফ্রিল্যান্সিং কি • অনলাইন থেকে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় • ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি দক্ষতার প্রয়োজন হয় • ফ্রিল্যান্সিং করতে কোন কোন ডিভাইস প্রয়োজন হয়
কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন বই – Computer Office Application Book
About Lesson

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) হলো মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কর্তৃক তৈরি একটি শক্তিশালী ও বহুল ব্যবহৃত ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। এটি ডকুমেন্ট তৈরি, সম্পাদনা, ফরম্যাটিং এবং প্রিন্টিংয়ের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয়। প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৮৩ সালে। এরপর থেকে এটি ক্রমাগত আপডেটের মাধ্যমে উন্নত ফিচার এবং ব্যবহারবান্ধব ইন্টারফেসের কারণে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ওয়ার্ড প্রসেসর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।  

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ইতিহাস ও বিকাশ

  • প্রথম সংস্করণ: মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রথমে ১৯৮৩ সালে MS-DOS প্ল্যাটফর্মে “Multi-Tool Word” নামে প্রকাশিত হয়।
  • উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি: ১৯৮৯ সালে এটি Windows-এর জন্য প্রকাশিত হয়, যা GUI (Graphical User Interface) ব্যবহার করে, ফলে এটি আরও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
  • বর্তমান সংস্করণ: সর্বশেষ সংস্করণটি Microsoft 2022 ও Microsoft 365-এর অংশ হিসেবে পাওয়া যায় এবং ক্লাউড সমর্থিত।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ব্যবহার

১. শিক্ষাক্ষেত্রে:

  • ক্লাস নোট, প্রজেক্ট রিপোর্ট এবং গবেষণাপত্র তৈরি করা।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সিলেবাস এবং পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তৈরি করা।

২. ব্যবসায়িক কাজে:

  • পেশাদার প্রস্তাবনা (Proposals), লেটার, এবং চুক্তি তৈরি।
  • অফিস ম্যানেজমেন্টের জন্য তালিকা এবং পরিকল্পনা।

৩. ব্যক্তিগত কাজে:

  • রেসুমে এবং কভার লেটার তৈরি।
  • ব্যক্তিগত ডায়েরি বা নোট সংরক্ষণ।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সীমাবদ্ধতা:

১. খরচ: এটি একটি পেইড সফটওয়্যার, যা ব্যক্তিগত বা ছোট ব্যবসায়িক ব্যবহারের জন্য ব্যয়বহুল হতে পারে।

২. শিক্ষার প্রয়োজন: নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য সফটওয়্যারটি পুরোপুরি আয়ত্ত করা কিছুটা সময়সাপেক্ষ।

৩. হাই-এন্ড ফিচারসের জটিলতা: কিছু উন্নত ফিচার ব্যবহার করতে দক্ষতা প্রয়োজন।

error: Content is protected !!