কৃষি এবং মৃত্তিকা (Agriculture and Soil Science)
১. ফ্লোয়েম তন্ত থেকে পাটের সোনালি আঁশ উৎপন্ন হয়।
২. প্ল্যাস্কটন মাছের প্রধান খাদ্য ।
৩. মাছ ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়।
৪. সর্ব প্রথমে যে উফশী ধান চালু হয়ে এখন ও বর্তমান রয়েছে তা হলো- ইরি- ৮।
৫. হাইব্রিড ধানের জনক ইউয়ান লং কিং (চীন)।
৬. জুটন হলো পাট ও তুলার মিশ্রণে গঠিত কাপড়।
৭. পাওয়ার/ প্যাডেল থ্রেসার হলো ধান মাড়াইয়ের মেশিন।
৮. সমপ্রতি পিলিপাইন থেকে ধান বুননের নতুন প্রযুক্তি আনা হয়েছে যার নাম ড্রাম সিডার।
৯. চা চাষের জন্য প্রয়োজন অম্লধর্মী বেলে দোঁআশ মাটি।
১০. চাষাবাদের SALT পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় পার্বত্য অঞ্চলে।
১১. সবুজ বিপ্লবের সুচনা হয় 1960 সালে (মেস্কিকোতে)
১২. মাশরুম হলো এক ধরণের ছত্রাক।
১৩. চাষাবাদের ক্ষেত্রে IPM হলো Integreted pest Management (সমন্বিত বালাই দমন)
১৪. পাহাড়ের ঢালে আড়াআড়ি জমি চাষ করে যে ফসল জন্মানো হয় তাকে বলে জুম।
১৫. ফসলের গুনগত মান বাড়ায় ফসফরাস।
১৬. ধানের/গমের/ভুট্রার পরাগায়ন হয় বাতাস এরসাহায়্যে।
১৭. জৈব পদার্থকে মাটির জীবন বলা হয়।
১৮. উইরিয়া হতে গাছ প্রধানত নাইট্রোজেন গ্রহণ করে।
১৯. এঁটেল মাটির পারিধারণ ক্ষমতা সবচেয়ে বেশী।
২০. নেমাটোড ও ছত্রাকের আক্রমণে ধান গাছের উফরা ও ব্লাষ্ট হয়।
২১. পঁচা জৈব আবর্জনা থেকে তৈরী সারকে কম্পোষ্ট সার বলে।
২২. আদর্শ মাটিতে ৫% জৈব পদার্থ থাকে।
২৩. BRRI (Bangladesh Rice Research Institute) অবস্থিত জয়দেবপুরে।
২৪. আখ গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত ইশ্বরদীতে।
২৫. ছাগলের ঘোরা রোগের কারণ ফিতা কৃষি।
২৬. মাংসের জন্য উন্নত জাতের গুরুগুলো হলো- শর্ট হর্ন, হেয়াফোর্ড।
২৭. হাসের প্লেগ রোগর টিকার নাম ডাক প্লেগ।
২৮. রাণীক্ষেত হলো মুরগির সবচেয়ে মারাত্মক রোগ।
২৯.মুরগির রানীক্ষেত গুটি বসন্ত ইত্যদি মুরগির রোগ।
৩০. রাণীক্ষেত, গুটি বসন্ত ইত্যাদি মুরগির রোগ।
৩১. সর্ববৃহৎ উড়ন্ত সামুদ্রিক পাখির নাম- এলবার্টন।
৩২. মাগুর, শিং ইত্যাদি ক্যাটফিশ মাছেল উদাহরণ।
৩৩. পূর্ণাঙ্গ মৌামছিকে ইমাগো বলে।
৩৪. রেশম পোকা পালন বিদ্যাক সেরিকালচার বলে।
৩৫. গবাদি পশু গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত সাভারে।
৩৬. মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত সয়মনসিংহে।
৩৭. রূপসা ও ডেলফোর্স উন্নত জাহের তুলা।
৩৮.বলাকা ও দোয়েল উন্নত জাতের গম।
৩৯. বিজ্ঞান সম্মত উপায় লাক্ষা পোকার চাষ পদ্ধতিকে Lacculture বলে।
৪০. বার্ডফ্লু এর ডাক্তারি নাম এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা।
৪১. হীরা, ধারা, পেট্রিনাম, ললিতা ইত্যাদি উন্নত জাতেরআলু।
৪২. বার্ড ফ্লু ভাইরাসের নাম H5Ns|
৪৩. সোহাগ, ব্রাগ, ডেভিস ইত্যাদি উন্নত জাতের সয়াবিন।
৪৪, সোনালী, সম্বল, সম্পদ, দৌলত ইত্যাদি উন্নত জাতর সরিষা।
৪৫. উন্নত জাতের টমেটো হলো- মানিক ও রতন ইত্যাদি।
৪৬. কাজী স্বরুপকাঠী, মুকন্দপরী ইত্যাদি উন্নত জাতের পেয়ারা।
৪৭. গাছের মোট খাদ্য উপাদান ১৬টি।
৪৮. বাংলাদেশের ডাল গবেষণা কেন্দ্র ঈশ্বরদীতে।
৪৯. বৃষ্টির মত সেচ দান পদ্ধাতির নাম ফোয়ারা।
৫০. মালচিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার সাহায্যে মাটি আর্দ্রতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়।