পরিবেশ বিজ্ঞান (Environmental Science)
১. পরিবেশের শব্দ দূষণের ফলে প্রধানত উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।
২. পরিবেশের সাথে জীবদেহের সম্পর্ক সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে বলে ইকোলজি।
৩. ওজোন স্তর সবচেয়ে বেশি ক্ষতি কেও ক্লোরিন গ্যাস।
৪. বড়িতে ক্ষতিকর বিকিরণের প্রধানত উৎস রঙিন টেলিভিশন।
৫. বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয় প্রতি বছল ৫জুন।
৬. কোন দেশের আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভুমি থাকা উচিত।
৭. IUCN হচ্ছে International Union for conservation of Nature and Natural Resources.
৮. WWF হচ্ছে World Wide Fund For Nature.|
৯. ওজোন গ্যাসের গন্ধ মাছের মত আঁষটে।
১০, ওজানস্তও নষ্ট হওয়ার কারণে সূর্য থেকে পৃথিবীতে প্রবেশ কেও ক্ষতিকর অতি বেগুনী রশ্নি।
১১. ট্যাপের পানিতে সাধারণথ যে রাসায়নিক উপাদান বিদ্যামান তা হচ্ছে ক্লোরিন।
১২. পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা ০.০৫ মিলিগ্রাম/ লিটার। (বাংলাদেশ)
১৩. বাংলাদেশে আর্সেনিকের দুষণ প্রতিক্রিয়া প্রথম ধরা পড়ে চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলায়।
১৪. গ্রীণ হাউজ এফেক্ট ফলে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে ক্ষতি হবে তা হচ্ছে নিম্নভুমি প্লাবিত হবে।
১৫. সামপ্রতিককালে ভু-গর্ভস্থ পানি দুষিতকরণেল প্রাধানত কারণ আর্সেনিক।
১৬. ইকোলজি শব্দটি এসেছে গ্রীক ভাষা থেকে।
১৭. জাতিসংঘের উদ্যোগে প্রথম পরিবেশ সম্মেলন হয় ১৯৭২ সালে।
১৮. নাইট্রোজেন গ্যাস বিয়োজিত হয়ে বায়ুতে আসে নাইট্রাস আক্সাইড হিসেবে।
১৯. অম্নবুষ্টি শিল্পোন্নত দেশসমূহে বেশি হয়।
২০. মানুষ সবচেয়ে বেশি রোগাক্রান্ত হয পানি দূষণের মাধ্যমে।
২১. বায়ূমন্ডল কার্বন ডাই অস্কাইডের স্বাভাবিক পরিমাণ ০.০৩ শতাংশ।
২২. গ্রীন পিস একটি পরিবেশ আন্দোলন গ্রুপ।
২৩. ওজোনের রং গাঢ় নীল।
২৪. রেফ্রিজারেটেও ব্যবহৃত হয় ফ্রেয়ন ও অ্যামোনিয়া।
২৫. একজন সুস্থ পুর্ণবয়স্ক মুনুণ দৈনিক ১৬.৫ কেজি বাতাস গ্রহন করে।
২৬. ম্যানগোড উদ্ভিদ জন্মানোর জন্য সহায়ক লবণাক্ত পরিবেশ।
২৭. পরিবেশ আন্দোলন সূচনা করেন হেনরী ডেভিড থ্যারো(USA)
২৮. এন্টার্কটিকার উপেও ওজোন স্তেও ফাটল ধরেছে এটি আবিস্কা করেন বিজ্ঞানী জোনাথন শাকলিন।
২৯. গ্রীন হাউজ এফেক্ট বলতে বুঝায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি।
৩০. বায়ুমন্ডলের গ্রীণ হাউজের কাঁচের মতো কাজ কেও কার্বন-ডাই অক্সাইড গ্যাস।
৩১. বায়ুমন্ডলের স্তও ৫টি।
৩২. ওজোন স্তরের অবস্থান ষ্ট্রাটোস্কিয়ার এ।
৩৩. মানুষ ও জীবজন্তও জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক রশ্মি হচ্ছে অতিবেগুনী রশ্মি।
৩৪. ওজোন স্তরের কাজ হচ্ছে ক্ষতিকর রশ্মি শোষণ করা।
৩৫. গ্রীণ হাউজ প্রভাবে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখে কার্বন ডাই- অক্সাইড।
৩৬. গ্রীণ হাউজ এফেক্ট কথাটি প্রথমে ব্যবহৃত হয় ১৮৯৬ সালে।
৩৭. CFC এর সবচেয়ে ক্ষতিকারক ভুমিকা হচ্ছে ওজোন স্তও ধ্বংষ করা।
৩৮. লা নিনা অর্থ দুরন্ত বালিকা; প্রকৃত অর্থে প্রবল বৃষ্টিপাত ও বন্যা।
৩৯. CFCআবিস্কার করেন- থমাস মিজলে (জার্মান বিজ্ঞানী)
৪০.ইকালজি শব্দটি প্রথশ ব্যবহার করেন আর্নেষ্ট হেকেল ১৮৭০ সালে।
৪১. ধোঁয়াটে কুয়াশার বিশেষ উপাদানবিষাক্ত ওজোন গ্যাস।
৪২. গ্রীণ হাউজ প্রভাবের জন্য কার্বন- ডাই- অক্সাউড এর প্রভাব অর্র্ধাংশ।
৪৩. রেফ্রিজারেটেও CFC ব্যবহৃত হয় রেফ্রিজারেটর শীতলীকরণের জন্য।
৪৪. ভারতের ভুপালে গ্যাস দুর্ঘটনা ঘটে ১৯৮৪সালে।
৪৫. পৃথিবীর প্রথশ জাতীয় উদ্যান হচ্ছে উয়োলো স্টোন(USA)
৪৬. এসিডবৃষ্টির জন্য দায়ী সালফার- ডাই- অক্সাইড, কার্বন- ডাই- অক্সাইড ও নাইট্রাস অক্সাইভ প্রভুতি গ্যাস।
৪৭. ভূ-পৃষ্ঠের সবচেয়ে বড় শক্তির উৎস সূর্য।
৪৮. তেল শোধনাগারের নিকটিবতী এলাকায় ক্যান্সােও প্রাদুর্ভাব হয় তেল শোধনাগার থেকে নির্গত হাইড্রোকার্বন এর করণে।
৪৯. ওজোনস্তও এর ক্ষয় হওয়ার জন্য মানুষ্য সৃষ্ট কারণ হচ্ছে CFC নামক রাসায়নিক গ্যাস।