খাদ্য এবং পুষ্টি (Food and Nutrition) 1
১.খাদ্যেও প্রধান উপাদান ছয়টি।
২. স্নেহের কাজ তাপ ও শক্তি উৎপাদন করা।
৩. রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও জৈব রাসায়ীনক বিক্রিয়াতে উদ্দিীপনা যোগায় ভিটামিন।
৪. আমিষ বা প্রোটিনএকজন পূর্ণ কর্মক্ষম পুরুষেল প্রতিদিন৬৫গ্রাম আমিষ।
৫. প্রতিদিন পুর্ণবয়স্ক নারীর প্রয়োজন ৫৫ গ্রাম আমিষ।
6.Natural protein বলা হয p-49 কে।
৭. শর্করার মৌলিক উপাদান ৩টি যথা-কার্বন ও ডাইড্রোজেন ও অক্সিজেন।
৮. উদ্ভিদ শর্করা থাকে স্টার্চ রুপে আর প্রাণীতে থঅকে গ্লাইকোজেন রুপে।
৯. স্নেহ পদার্থ মুলত ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল সমন্বয়ে গঠিত।
১০. চর্বিত দুবণীয় ভিটামিন A.D, E,K
১১. খাদ্যেও মূখ্য উপাদান শর্করা কাজ করে।
১২. খাদ্যেও সহায়ক উপাদান-ভিটামিন , খনিজ রবন ও পানি।
১৩. কিটোসিস রোগ প্রতিরোধ প্রতিরোধ ও কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূরীকরণে শর্করা কাজ করে।
১৪. উৎপত্তিগতভঅব্ে আমিষ দুউ প্রকার যথা (১) উদ্ভিজ (২) প্রাণীজ
১৫. আমিষের কাজ কোস গঠন এন্টিবডি তৈরী ও হিমোগ্লেবিন তৈরী ইত্যাদি।
১৬. স্নেহ-২ প্রাকার, (ক) উদ্ভিজ (খ) প্রাণীজ।
১৭. ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ মুলক ছয় প্রকার।
১৮. ২-৪ বৎসর বয়সের শিশুদেও আমিষের অভাবে কোয়াশিয়রকর রোগ হয়।
১৯. শ্বেত সার বা স্টার্চ- চাল ও আটায় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
২০. ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল ক্ষুদ্রান্ত্রেও লসিকা নালীতে মাধ্যমে শোষিত হয়।
২১. ক্যারোটিন ও জ্যান্থোফিল সমৃদ্ধ শাক- সবজি, ফল ও ইলিশ, ঘি ও মাখন ও যকৃতে প্রচুর পরিমণে Vitamin-A পাওয়া যায়।
২২. রাতকারা, ল্যাথারিজম ও স্নায়ুতন্ত্রেও ক্ষয়ের জন্য Vitamin-A এর অভাবে দায়ী।
২৩. Vitamin-A কে রেটিনল বলা হয়।
২৪. Vitamin-A এর অভাবে ইনফ্লয়েঞ্জা হতে পারে।
২৫. Vitamin-B1[থায়ামিন] ঢেঁকি ছাটা চাল,গম, ছোলা, মটরফলকপি, বরবটি, চিনাবাদাম এবং যকৃতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
২৬. স্বাভাবিক ক্ষুধা বজায় রাখা ও স্নায়ুন্ত্রকে সক্রিয় রাখঅর জন্য Vitamin-B1 অপরিহার্য।
২৭. Vitamin-B1 এর অভাবে মানসিক অবসাদ,ওজন হ্রাস হয়। এছাড়া বেরিবেরি রোগ, স্নায়ুবিক দূর্বলতা ও পঙ্গুত্ব দেখা দিতে পারে।
২৮. Vitamin-B2[রিবোফ্লেবিন] শাক- সবজি, মাছ, দুধ, ছোলা প্রভৃতিতে পাওয়া যায়।
২৯. মুখে ও ও ঠোঁটে ঘা, দৃষ্টির অস্বচ্ছতা, চোখ জ্বালা করা, চুল পড়া, খসখসে ত্বক, শিশুদেও বৃদ্ধি লোপ প্রভৃতি Vitamin-B এর অভাব হয়।
৩০. শিশুদের Vitamin-B6[ পাইরোডস্কিন] স্বাভাবিক খাবার ও অংকুরিত শস্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে।
৩১. শিশুদের Vitamin-B6 এর অভাবে এনিমিয়া ও ওজন হ্রাস পায়।
৩২. Vitamin-B12[সায়ানো কোবালিমিন] মাংস, দুধ ও ডিমে পাওয়া যায়। এটি লোহিত , শ্বোত ও অনুচরিক্রকার বৃদ্ধি ও উৎপাদনের সাহায্যে করে।
৩৩. Vitamin-B12- এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয় এবং শরীরের রক্তক্ষরণ সহজে বন্ধ হয়না।
৩৪. মাছেল তেল, ডিমের কুসুম, স্নেহ জাতীয় খাবােও পর্যাপ্ত পরিমান Vitamin-D থাকে।
৩৫. Vitamin-D অস্থি ও দাঁতের কাঠামো গঠনে সাহায্য করে।
৩৬. Vitamin-D এর অভাবে রিকটস্ নামাক রোগ হয়।
৩৭. Vitamin-D এর অভাবে হাড় নরম হয় ফলে বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
৩৮. বয়স্কদেও অস্টিয়োম্যালেসিয়া রোগ হয় Vitamin-D এর অভাবে।
৩৯. শাক সবজি, মটরশূঁটি, অঙ্কুরিত ছোলা প্রভুতিতেVitamin-E থাকে।
৪০. Vitamin-E এর অভাবে রক্ত কণিকা তথা শ্বেতরক্ত কনিকা বিনষ্ট হয়।