জ্যোতির্বিজ্ঞান (Astronomy) 2
৪১.ভূ পৃষ্ঠের কোন স্থান থেকে পৃথিবীল কেন্দ্র পর্যন্ত যদি কোন সরল রেখা টানা যায় তাহলে ঐ রেখা নীরক্ষীয় তলের সাথে যে কোন তৈরী করবে সে কোণই ঐ স্থানের একাংশ। নিরক্ষরেখঅ থেকে উত্তর বা দক্ষিণে কোন স্থানের কৌণিক দূরত্বকে ঐ স্থানের অক্ষাংশে বলে।
৪২. গ্রিনিচের মূল মধ্যরেখা হতে পূর্ব বা পশ্চিমে কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে দ্রাঘিমা বা দ্রাঘিমাংশ বলে।
৪৩. লন্ডনের গ্রিনিচ শহরের মানমন্দিরের ওপরদিয়ে সুমেরু থেকে কুমেরু পর্যন্ত যে রেখঅ কল্পনা করা হয়, তাকে মূল মধ্য রেখা বলে। এ রেখার মান ০ ধরা হয়।
৪৪. প্রত্যেক দেশেই সেই দেশর মধ্যভাগের কোনো স্থঞানের দ্রাঘিমারেখা অনুযায়ী যে সময় নির্ধারণ করা হয় সে সমকে ঐ দেশের প্রমাণ সময় বলে।
৪৫. প্রত্যেক দেশেই সেই মধ্যভাগের কোনো স্থানের দ্রাঘিমারেখঅ অনুযায়ী যেসময় নির্ধারণ করা হয় সে সময় ঐ দেশের প্রামাণ সময় বলে।
৪৬. মূল মধ্যরেখা থেকে ১৮০ পূর্ব দ্রঘিমায় সম্পূর্ণ জলভঅগেও ওপর দিয়ে উত্তর দাক্ষিণে প্রসারিত একটি রেখা কল্পনা করা হয়েছে, একে আর্ন্তজাতিকতারিখ রেখা বলে।
৪৭. নিরক্ষরেখা উত্তর ও দক্ষিণে নিরক্ষরেখার সমান্তরালে অনেকগুলো রেখা কল্পনা করা হয়। এদেরকে সমাক্ষ রেখা বলে।
৪৮. পৃথিবীর মাছ বরাবর পূর্ব থেকে পশ্চিমে যে সরল রেখা কল্পনা করা হয়, তাকে নিরক্ষরেখা বলে।
৪৯. নিরক্ষরেখার উত্তরের অংশকে উত্ততর গোলার্ধ বলে।
৫০. নিরক্ষরেখার দক্ষিণেল অংশকে দক্ষিণ গোলার্ধ বলে।
৫১. উত্তর গোলাধের সর্ব উত্তরের বিন্দুকে সুমেরু বলে।
৫২. দক্ষিণ গোলার্ধেও সর্ব দক্ষিণের বিন্দুকে কুমেরু বলে।
৫৩. পৃথিবী সুর্যেও সম্মুখে নিজ মেরুরেখায় বা অক্ষে অবিরাম পশ্চিম হতে পূর্বদিকে আবর্তন করেছে। এভাবে ২৩ ঘন্টা ৫৬মিনিট ৪ সেকেন্ড পৃথিবীর একবার আবর্তনের এ গতিকে আহ্ণিক গতি বলে।
৫৪. পৃথিবী নিজ অক্ষে ২৪ ঘন্টায় একবার আবর্তনের সাথে সাথে একটি নির্দিষ্ট পথেও নিদিষ্ট দিকে বছেও একবার সুর্যেকে পরিমক্রমণ করে। পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে পৃথিবীর এ পরিক্রমণকে বার্ষিক গতি বলে।
৫৫. আপন অক্ষে আবর্তনের সাথে পৃথিবী একটি নির্দিষ্ট পথে সূর্যেও চতুর্দিকে পরিক্রমাণ করে। সূর্যকে একবার পরিক্রমণ করত পৃথিবীর যে সময় লাগে, তাকে সৌরবছর বলে।
৫৬. যে বছর ফেব্রয়ারী মাস ২৮দিনের পরিবর্তে ২৯ দিন ধরা হয়. এরুপ বছরকে অধিবর্ষ বলে। ইংরেজীতে Leap Year নামে এটি অধিক পরিচিত।
৫৭. চাঁদওপৃথিবী নিজ নিজ কক্ষপথে চলার সময় যখন সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ একই সরল রেখঅয় আসে এবং সুর্য ও চাঁদেও মাঝখানে পৃথিবীল অবস্থান হয় তখন পৃথিবীল ছায়া গিয়ে পড়ে চাঁদের উপর। নক্ষত্র ,গ্রহ ও উপগ্রহর এ অবস্থানকে চন্দ্রগ্রহণ বলে।
৫৮. যখন সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ একই সরল রেখা বরাবর থঅকে আর চাঁদেও অবস্থানটা পৃথিবী ও সুর্যেও মাঝখানে হয়, তখণ চাঁদেও ছায়া পৃথিবীর কোন না কোনো অংশের উপর গিয়ে পড়ে। ফলে ঐ অংশে প্রায় অন্ধকার হয়ে আসে। একেই সূর্যগ্রহণ বলে।
৫৯. সপার নোভা হলো মৃত প্রায় তারকা।
৬০. ২২ডিসেম্বর উত্তর গোলার্ধেও সবচেয়ে ছোট দিন।
৬১. বিগ ব্যাং সৃষ্টির আগের মুহুর্তেও সীমাকে প্রায্গ ওয়াল বলে।
৬২. বিগ ব্যাং এর ধারণঅ প্রথশ উপস্থঅন করেন জর্জ লেমাটার। তিনি ১৯২৭ সালে এটি উপস্থাপন করেন।
৬৩. সপ্তর্ষিমন্ডল দেখতে প্রশ্নবোধক চিহ্নের মতো।
৬৪. পৃথিবী থেকে চাঁদেও শুধূই একপাশ দেখা যাওয়ার কারণ হলোচাঁদের ঘূর্ণন কাল ও আবর্তন কাল সমান।
৬৫. যখন চাঁদ পৃথিবী এবং সুর্যেও মধ্যে অবস্থান করে তাখন সূর্যগ্রহণ হয়।
৬৬. ভূ-গোলকে ১৮১ টি অক্ষাংশ রেখা আছে।
৬৭. আর্ন্তজাতিক তারিখ রেখা বেরিং প্রাণালীরওপর দিয়ে অতিক্রম করেছে।
৬৮. যখন পৃথিবী সূর্য এবয়ং চন্দ্রের মাছখঅনে অবস্থান কেও তখন চন্দ্রগ্রহণ হয়।
৬৯. শুক্র গ্রহ পৃথিবীর জমজ নামে পরিচিত।
৭০. ৪ জুলাই পৃথিবী সূর্য থেকে সবচেয়ে বেশী দূেও অবস্থান করে।
৭১. ধ্রুবতারা উত্তর গোলার্ধে দৃষ্ট হয়।
৭২. ইরাটোস্থেনেস প্রথম পৃথিবীর আকার পরিমাপ করেছিলেন।
৭৩. ক্যাসিনি হলো শনি গ্রহে প্রেরিব্য অনুসন্ধানী যানটিরনাম।
৭৪. আর্ন্তজাতিক তারিখ রেখা অবস্থিত প্রশান্ত মহাসাগরে।
৭৫. পৃথিবীর নিজ অক্ষেও চারদিকে একবার আবর্তনেরকালকে সৌরদিন বলে।
৭৬. দিন রাত্রি সংঘটন হলো পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফল।
৭৭. ঋতু পরিবর্তন হলো পৃথিবীল বার্ষিক গতির ফল।
৭৮. জোয়ার ভাটার সৃষ্টি হয় পৃথিবীল আহ্নিক গতির ফল।
৭৯. উত্তর গোলার্ধে যখন বসন্তকাল দক্ষিণ গোলার্ধে তখন শরৎকাল।
৮০. ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বও দিনগুলোতে পৃথিবীল সর্বত্র দিনি রাত্রি সমান হায়।
৮১. ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধেল সবচেয়ে বড় দিন।