ধাতব ও অধাতব রসায়ন (Metallic & Nom Metallic Chemistry) 2
৩৬. এল্টিমনি আঘাত করতে শব্দ হয় না।
৩৭. ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইডের পরিষ্কার পানির দ্রবণকে লাইম ওয়অটার বা চুনের পানি বলে
৩৮.অগ্নিনিরোধক খনিজ পদার্থ হলো এসবেসটস।
৩৯.সীসার গলনাঙ্ক সবচেয়ে কম।
৪০. পানি অপেক্ষা সোনা ১৯ গুন ভারি।
৪১.ইস্পা্ত সাধারনত লোহা থেকে ভিন্ন কারণ ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত পরিমাণ কার্বন রয়েছে।
৪২. আর্দ্র বাতাসের সংস্পর্শে লোহার পরমাণ ধীরে ধীরে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া কেও অয়রণ অক্সাইড উৎপন্ন কেও এবং লোহায় মরিচা পড়ে।
৪৩. আর্দ্র বায়ূও সংস্পর্শে লোহয পরমাণু ধীেও ঘীেও অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে আয়রণ অক্সাইড উৎপন্ন কর এবং লোহায় মরিচা পড়ে।
৪৪ লোহা বা ইস্পাতের তৈরী জিনিস কে মরিচারোধী করার জন্য লৌহা বাইস্পাতের উপর জিঙ্কেও প্রলেপ দেওয়অ হয়।একে গ্যালভানাইজিং বলে।
৪৫. সোডিয়াম বাই- কার্বনেট,অ্যালুমিনয়াম সালফেট এবয পটাশিয়অম হাইড্রোজেন টারটারেটর মিশ্রণকে বেকিং পাউডার বলে।
৪৬. লোহা বা ইস্পারে তৈরী সামগ্রীর উপর নিকেল, ক্রোমিয়াম, অ্যাণুমিনিয়অম সোনা, প্লাটিনাম ইত্যাদি ধাতুর প্রলেপ দেওয়াকে ইলেকট্রোপ্লেটিং বলে।
৪৭. মরিচা প্রতিরোধ বা সামগ্রীক উজ্জ্বলতা, চাকচিক্য, সৌন্দর্য ও স্বায়িত¡ বাড়াতে ইকট্রোপ্লোটিং করা হয়।
৪৮. গ্রাফাইট একমাত্র অধাতু যা তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৪৯. গ্রাফাটের সাতে বিভিন্ন অনুপাতে কাদা মিশিয়ে কাদা মিয়িয়ে বিভিন্ন ধরণের পেন্সিলের সীস তৈরী করা হায়। পেন্সিলের সীস যত মোটা ও নরম তাতে গ্রাফাইটের পরিমান তত বেশী।
৫০.প্রাকৃতিক বস্তুও মধ্যে সবচেয়ে কঠিন বস্তু হলো হীরক।
৫১.হীরক সাধারত স্বচ্ছ ও বর্ণহীন। হীরকের মধ্যদিয়ে আলোবিভিন্নভাবে একে যায় বলে তাকে চকচকে দখেঅয় হীরকক বিশেষভাবে কেটে বহুতল বিশিষ্ট করা হয়। একে হীরকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়।
৫২. গন্ধক বা সালফার খুবই সক্রিয়া অধাতু। এটি তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবাহী। জীবানুনাশক ঔষধ তৈরীতে, দিয়াশলাই, নানা প্রাকার রং এবং সার প্রস্ততিতে সালফার বা গন্ধক ব্যবাহৃত হয়।
৫৩. রাবারের সাদে গন্ধক মিশিয়ে উত্তপ্ত করলে রাবার শক্ত, নমনীয় ও দীর্ঘস্থায়ী হয। একে ভলকানাইজেশন বলে।
৫৪. রকেট এবং জেট বিমানে জ্বালানী হিসেবে তরল অক্সিজেন ব্যবহৃত হয়।
৫৫. পানিতে অক্সিজেন দ্রবীভুত অবস্থায় থাকে। মাছ এবং অন্যান্য জলচর প্রাণীরা ফলকার সাহায্যে দ্রবীভুত অক্সিজেন গ্রহন কেও এবং শ্বাসকার্যচালায়।
৫৬. অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন হলো বায়ুর প্রধান দুটি উপাদান।
৫৭.হাইড্রোজেন গ্যাস অত্যান্ত দাহ্য। বেলুনে ব্যবাহর করলে হাইড্রোজেন গ্যাসে বিস্ফারণ ঘটে মারাত্মক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। এজন্য বর্তমান বেলুনে হাইড্রোজেনের পরিবর্তে হিলিয়াম ব্রবাহর করা হচ্ছে।
৫৮. অত্যাধিক চাপ এবং অতি নিম্ন তাপমাত্রায় কার্বনডাই অক্সাইড কে ঘনীভুত করলে কার্বন ডাই অক্সাইড তরল না হয়ে সারাসটি কঠিন পদার্থে পরিণথ হয়। দেখতে বরফের মত বলে কঠিন কার্বন ড্রাই অক্সাইডকে ড্রাই আইস বা শুঙ্ক বরফ বলে।
৫৯. কার্বন মনো অক্সাইড(CO) ও হাইড্রোজেন গ্যঅসের মিশ্রনকে ওয়াটার গ্যাস বলে।
৬০নাইট্রাস অক্সাইডকে(N2O)j¨vwds গ্যাস বলে।
৬১.পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড উৎপন্ন হয়। এটি হজমে সহায়তা করে।
৬২. কোন দ্রবনের PH বলতে বুঝায় কোন দ্রবনের হাইড্রোজেন আয়নের ঘনত্বেও ঋণত্বক লগারিদমকে । কোন দ্রবেনের PH এর মান ৭ হলে তা নিরপেক্ষ PH এর মান ৭এর বেশী হলে তা ক্ষারীর এবং ৭ এর কম হলে তা অম্লীয়।
৬৩. সর্ব প্রথম অক্সিজেন আবিস্কার করেন প্রিস্টলি।
৬৪. কোন ধাতুর আণবিক ওজন ১৮ এর কম হলে ঐ ধাতুটি পাতিে ভাসবে।
৬৫. বিক্রিয়ার গতি মন্থও করার জন্র পারমিানবি চুল্লীতে গ্রাফাইট বা ভারী পানি ব্যবাহৃত হয়।
৬৬. পীট কয়লার প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি ভিজা ও নরম।
৬৭. কাঁচ তৈরীর প্রধান উপাদান হলো বালি।
৬৮. পঁচা ডিমের মত কটুগন্থযুক্ত গ্যাস হলো হাইড্রোজেন সালফাইড।
৬৯. আয়োডিনেরঅভাবে গলগণ্ড রোগ হয়।
৭০. ঘরের চালে ব্যবহৃত জি. আই শিটের দস্তার প্রলেপ দেওয়া থাকায় তাতে মরিচা ধেও না।
৭১। আমরা যে চক দিয়ে লিখি তা হলো ক্যালসিয়াম কার্বনেট CaCo3|