বাংলাদেশের ডাক যোগাযোগ বা ডাকটিকিট
– উপমহাদেশে প্রথম ডাকটিকিট চালু হয় –> ১ অক্টোবর ১৮৫৪।
– প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশ করে যে সরকার –> মুজিবনগর সরকার।
– স্বাধীনতার পর প,থম স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় –> ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
– স্বাধীনতার প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল –> শহীদ মিনারের।
– সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের স্মরণে প্রথম ডাক টিকিট প্রকাশিত হয় –> ১৬ ডিসেম্বর ১৯৮২
– বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় –> ২৯ জুলাই ১৯৭১
– বাংলাদেশের প্রথম ডাক টিকিট এর ডিজাইনার –> বিমান মল্লিক।
– বিশ্বের যে দেশের সাথে বাংলাদেশের ডাক যোগাযোগ নেই –> ইসরাইল
– বাংলাদেশ ডাক বিভাগ নিয়ন্ত্রিত হয় –> ১৯৯৮ সালের পোস্ট অফিস আইন দ্বারা
– বাংলাদেশের একমাত্র পোস্টাল একাডেমী অবস্থিত –> রাজশাহী জেলায়, (প্রতিষ্ঠা ১৯৮৬)
– বাংলাদেশ ডাক বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত ত্রৈমাসিক পত্রিকার নাম –> ডাক প্রবাহ
– বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মনোগ্রামে লেখা থাকে –> সেবাই আদর্শ।
– বাংলাদেশ ডাক বিভাগ কর্তৃক ব্যবহৃত পোস্টকার্ড এর পরিমাপ –> ৫.৫x৩.২৫ ইঞ্চি।
– ‘ফিলাটেলি’ বলতে বোঝায় –> ডাকটিকিট সংগ্রহ ও অধ্যয়ন সম্পর্কিত বিদ্যা।
– ১৯৭২ সালের বিজয় দিবসের ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন –> কে জি মোস্তফা
– সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের স্মরণে প্রথম ডাক টিকিট এর ডিজাইনার ছিলেন –> আহমেদ এফ করিম।
– বাংলাদেশে প্রথম ডাকঘর স্থাপন করা হয় –> ১৪ এপ্রিল ১৯৭১, চুয়াডাঙ্গা।
– জিপিও –> ৪ টি (ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী)
– স্বাধীনতার পর প্রথম পোস্টকার্ড প্রকাশ করা হয় –> ১৮ এপ্রিল ১৯৭২
– স্বাধীনতার পর প্রথম খাম কথত্রপ্রকাশ করা হয় –> ১৯ জুলাই ১৯৭২
– বাংলাদেশ ডাক বিভাগের প্রধান কর্মকর্তার পদবী –> মহাপরিচালক।
– ডাকঘরে একাউন্ট খুলে টাকা জমাদান ও উঠানোর পদ্ধতিকে বলা হয় –> ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক
– BY AIR MAIL কথাটি খামরে উপরে লেখা থাকে –> বিদেশে চিঠি পাঠাতে