মানবদেহ ও রোগ – চিকিৎসা 1 (Human body Disease and Treatment)
১.৩৩টি অস্থি খণ্ড যুক্ত হয়ে মেরুদন্ড গঠিত।
২.কাধ থেকে কনুই পর্যন্ত অস্থিকে হিউমেরাস বলা হয়।
৩. লালা গ্রন্থিও লালা রসে পানি ও টায়ালিন নামক এনজাইম থাকে।
৪.যকৃত দেহের সর্ববৃহৎ গ্রন্থি।
৫. অগ্ন্যাশয়েল আইলেট অব ল্যাঙ্গও হ্যানসের বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন নামক হরমোন তৈরী হয়।
৬. রক্ত কণিকা তৈরী হয় অস্থিমজ্জায়।
৭. পূর্ণ বয়স্ক পুরুষের দেহে ৫-৬ লিটার ও নারীর দেহে৪.৫-৫লিটার রক্ত থাকে।
৮.চোখের ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি থেকে পানি পড়ে।
৯.এনজাইম প্রোটিন দিয়ে তৈরী।
১০. হাড় ও দাঁতকে মজবুত কের ক্যালসিয়াম।
১১. মানব চোখের লেন্সটি দ্বিত্তল।
১২. যকৃতে তৈরী হয় বিলিরুবিন।
১৩.মানব দেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ ত্বক।
১৪.রক্ত নালীতে র্কত জমাট বাধে না হেপরিন এর জন্যে।
১৫.রক্তে pH এর মাত্রা 7.2-7.4
১৬.রক্তে হিমোগ্লোবিন এর পরিমাণ কমে গেলে তাকে অ্যানিমিয়া বলে।
17.Vitamin B1ev থায়ামিন এর অভাবে বরিবেরি রোগ হয়।
১৮..Vitamin C এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়।
১৯.কোশয়াশিয়রকর ও মেরাসমাস মুলত আমিষ এর অভাবে হয়।
২০. র্যাবিজ নামক ভাইরাস এর কারণে জলাতঙ্ক রোগ হায়।
২১. মাস্পস একটি ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। শরীরে আয়োডিন এর অভাবে এই রোগের সংক্রামণ বেশী হয়।
২২. এডিস ইজিপটাই নামক মশা ডেঙ্গু ছড়ায়।
২৩. নিউমোনিয়া ব্যাটেরিয়া জনিত রোগ।
২৪. মেলনিন এর অভাবে দেহের বিভিন্ন অংশে শ্বেতী রোগ দেখা দেয়।
২৫. রক্তে বিলিরুবিন এর পরিমাণ বেড়ে গেলেই জন্ডিস হয।
২৬. ২০৬ টি অস্থিযুক্ত হয়ে অন্তঃকঙ্কাল তৈরী করেছে।
২৭. বৃহদান্ত্রের সিকামের সাথে অ্যাপেনডিক্স নামক একটি প্রবৃদ্ধি সংযুক্ত থাকে।
২৮ ট্রিপসিন নামক এনজাইম আমিষের উপর ক্রিয়া করে।
২৯. প্লাক দাতের এামেল নষ্ট কের গর্ত সৃষ্টি করে।
৩০. গ্যাষ্ট্রিক রস খাদ্যকে তরল ও নরম করলে তাকে কাইম বলে।
৩১. রক্ত এক ধরণের তরল যোজক কলা। রক্তের¯^v` লবণাক্ত,অস্বচ্ছ এবং ক্ষারীয়।
৩২. রক্তের উপাদান ২টি যথা (১) রক্তরস (২)রক্তকণিকা।
৩৩.রক্তরসে পানির পরিমাণ৯০-৯২ভাগ।
৩৪.রক্তকণিকা তিনি প্রকার। যথা (১) লোহিত কণিকা (২) শ্বেত কণিকা (৩) অনুচক্রিকা।
৩৫.শ্বেত রক্ত কণিকা ক্ষণপদ দ্বারা জীবানু ভক্ষণ করে।
৩৬. অনুচক্রিকা সর্বাপেক্ষা ক্ষুদ্র মানব কোষ এতে নিউক্তিয়াস থাকেনা।
৩৭. করোনারী ধমনীর মাধ্যমে হৃৎযন্ত্রে রক্ত সরবরাহ করা হায।
৩৮.হৃৎযন্ত্রের সংকোচনকে সিষ্টোল বলে| স্বাভাবিক অবস্থায় এর চাপ ১০০-১৫০মি.মি।
৩৯.হৃৎযন্ত্রেও প্রসারণকে ডায়অন্টোল বলে| স্বাভাবিক অবস্থায় এর চাপ৬৫-৯০মি.মিটার।
৪০. পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃৎপিণ্ড সুস্থাবস্থায় মিনিটে মিনিটে ৭২ বার স্পন্দিত হবে।