বাংলাদেশের শিল্পকলা ও সংস্কৃতি
– ‘মরমী কবি’ নামে পরিচিত –> হাছন রাজা।
– এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বিশ্বকোষ’টির নাম –> বাংলাপিডিয়া।
– ছায়ানট হতে প্রকাশিত ত্রৈমাসিক প্রত্রিকার নাম –> বাংলাদেশের হৃদয় হতে।
– জাতীয় নাট্যশালা ঢাকার –> শিল্পকলা একাডেমীতে।
– ঢাকা ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের নাম –> জারি।
– ঢাকা শহরের কোন এলাকায় বেনারশী শাড়ী তৈরি হয় –> মিরপুর।
– নাসির উদ্দিন ইউসুফ একজন –> নাট্যনির্মাতা।
– প্রথম আদিবাসী মেলা অনুষ্ঠিত হয় –> কক্সবাজারে।
– বাংলা সনের ৩১ দিনের মাস কয়টি –> ৫ টি।
– বাংলাদেশের বিখ্যাত মণিপুরী নাচ যে অঞ্চলের –> সিলেট।
– বাংলাদেশের বিশিষ্ট লালনগীতি গবেষক –> ড: আশরাফ সিদ্দিকী।
– বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট –> রনবী
– বাংলাদেশের সাংস্কৃতির অন্যতম অংশ বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপন। সর্বজননীন প্রাচনি সংস্কৃতির ধারক –> বৈশাখী মেলা।
– বাংলাদেশের সুর সম্রাট বলা হয় –> ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁকে।
– বাংলার আদি জনগোষ্ঠী যে ভাষাভাষী –> অষ্ট্রিক।
– বাউল গানের বিশেষত্ব –> আধ্যাত্ম্য বিষয়ক।
– ময়মনসিংহ অঞ্চলের জনপ্রিয় লোকনাট্য –> গীতিকা।
– লালন শাহের আখড়া –> কুষ্টিয়াতে।
– শেকড় সন্ধানী নাট্যকার হিসেবে খ্যাত –> সেলিম আল দীন।
– সংস্কৃতি বলতে বোঝায় –> প্রতিটি মানুষের ব্যক্তিগত আচারণ সমষ্টি।
– সমকালের খ্যাতিমান কার্টুনিস্ট –> আহসান হাবীব।
– সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট প্রতিষ্ঠা হয় –>১৯৬১ সালে।