সুশাসন সম্পর্কিত বিবিধ তথ্যাবলী
• ন্যায়পরায়ণতা, আইনের শাসন সুদূরপরাহত বিষয়ে পরিণত হয় যদি : রাষ্ট্র ব্যবস্থায় দুর্নীতি প্রবেশ করে।
• সুশাসনের সাথে সরাসরি বাধা হিসেবে কাজ করে : দুর্নীতি।
• সামাজিক বৈষম্য এবং ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি করে : দুর্নীতি।
• দেশকে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয় : সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম।
• স্বাধীন বিচার বিভাগ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হল : সুশাসন প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত।
• জনপ্রশাসনে স্বজনপ্রীতি ও রাজনীতিকরণের ফলে সম্ভব হয় না : সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
• রাষ্ট্রের পঞ্চম স্তম্ভ বলা হয় : গণমাধ্যমকে।
• অংশগ্রহণমূলক শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয় : সুশাসন।
• যেটি ছাড়া কখনোই সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না : আইনের শাসন।
• রুয়ান্ডা, কোস্টারিকা এবং কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে গৃহযুদ্ধের সূচনার কারণ : রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।
• বাংলাদেশের মত দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথে বাঁধা : আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।
• যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে উঠতে পারে না : রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে।
• দেশকে অন্ধকারের অতল গহ্বরে নিয়ে যায় : নেতৃত্বের সংকট।
• একটি দেশের সুশাসন অনেকাংশে নির্ভর করে : দেশের জনগণ সুশাসনের জন্য কতটুকু প্রস্তুত এর উপর।
• জনগণের সচেতনতা, বিচক্ষণতা, এবং সদিচ্ছার উপর নির্ভর করে : শাসক কেমন হবেন।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজন : সরকারের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা।
• দেশের শাসন ব্যবস্থার মূল নিয়ন্ত্রণকারী : আইনসভা।
• দেশ পরিচালিত হয় আইনসভা প্রণীত আইন, বিধিবিধান ও নীতি অনুযায়ী।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য করতে হবে – ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ।
• গণতান্ত্রিক অধিকার কোন অর্থ বহন করে না : নিরক্ষর লোকদের কাছে।
• নৈতিকতার মানকে আদর্শ করে : উপর্যুক্ত শিক্ষা।
• আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব ন্যস্ত : সরকারের উপর।
• সুশাসনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত : কার্যকরী গণতন্ত্র।
• অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হল : গণতন্ত্রের প্রাণ।
• একটি দেশের চালিকাশক্তি হল : শাসন ব্যবস্থা।
• দেশের উন্নয়নে প্রতিটি স্তরের জন্য সুশাসন আবশ্যক : IMF এর অভিমত।
• সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল মৌলিক স্বাধীনতার উন্নয়ন করা : জাতিসংঘের মত।
• সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল : মৌলিক স্বাধীনতার উন্নয়ন সাধন।
• সুশাসনের অন্তঃসার হল : গণতন্ত্র।
• সুশাসন সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অর্থপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করে : এটা যার মত : UNDP।
• সুশাসনের মূল রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য : অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতি।
• অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিকে সুশাসনের মূল রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে : এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক।
• স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা ভিত্তিতে রাষ্ট্রীয় অর্থ সর্বোচ্চ জনকল্যাণে ব্যয় হবে এটি হল : সুশাসনের আর্থিক নীতি।
• সুশাসন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়ন করে সম্পদের ভারসাম্যপূর্ণ বণ্টনের দ্বারা।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের করণীয় : আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা।
• জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা এবং স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রশাসনের মাধ্যমে : সুশাসন দ্বারা সমস্যা সমাধান সম্ভব।
• যে সমস্ত দেশে সুশাসন আছে কেবল সে সমস্ত দেশেই ঋণ মওকুফ করা হবে জাতিসংঘের উপদেষ্টা ইব্রাহিম গানবারি।
• পৃথিবীর অন্যতম দারিদ্র্যতম অঞ্চল : সাব সাহারা।
• দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ : দারিদ্র্য বিমোচন কৌশল নির্ধারণ।
• আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হল : সামাজিক ক্ষেত্রে সুশাসন।
• স্থিতিশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে : সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে।
• দুর্নীতি রোধ ও দারিদ্র্য বিমোচন হল : অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য।
• রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য সুশাসনে আবশ্যক : মিশেল ক্যামডোসাস।
• সুশাসন কার্যকর হলে বিকাশ ঘটে : প্রতিষ্ঠানের।
• সুশাসন কার্যকর হলে বিকাশ ঘটে প্রতিষ্ঠানের যার অভিব্যক্তি : নব্যপ্রতিষ্ঠানবাদী তাত্ত্বিকদের।
• নাগরিকদের সাধারণ ইচ্ছার প্রতিফল ঘটে : গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায়।
• নামমাত্র গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর থাকলে জন্ম হবে : স্বেচ্ছাচারিতার।
• নাগরিকগণ আশা-আকাঙ্খা প্রকাশ ও অধিকার ভোগ করতে পারবে : সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে।
• দুর্বল অবকাঠামো ও দুর্বল জবাবদিহিতা হল : গতানুগতিক আমলাতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।
• স্থানীয় সমস্যার মোকাবেলা ও সুশাসনের পথ সুগম হয় : স্বশাসিত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান থেকে।
• সুশাসনের মূল্য লক্ষ্য : জবাবদিহিতা।
• রাজনৈতিক অস্থিরতা : সুশাসন প্রতিষ্ঠার অন্তরায়।
• দুর্নীতি রোধ করতে সুশাসনের জন্য স্বচ্ছতা প্রয়োজন।
• দুর্নীতি বৃদ্ধি, উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত ও সমাজে অগ্রজদের দাপট বেড়ে যায় : দুর্নীতির বিচার না হলে।
• রাষ্ট্র এবং জনগণের বাধাগ্রস্ত ও সমাজে অগ্রজদের দাপট বেড়ে যায় : দুর্নীতির বিচার না হলে।
• রাষ্ট্র এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্কের নির্দেশক : সুশাসন।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যক : সামাজিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভৃতি সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য।
• দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও অদক্ষ নেতৃত্ব হল : সুশাসন প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা।