সুশাসনের বৈশিষ্ট্য সুশাসনের উপাদান

সুশাসনের বৈশিষ্ট্য :

সুশাসনের বৈশিষ্ট্যগুলো হচ্ছে- স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, জনগণের নিকট গ্রহণযোগ্যতা, স্বাধীন প্রচার মাধ্যমে, দুর্নীতিমুক্ত অংশগ্রহণমূলক, আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, জনবান্ধব প্রশাসন, জীবন ঘনিষ্ঠ ও কল্যাণমূলক, সমতা, জনগণের নিকট গ্রহণযোগ্যতা,
দক্ষতা।

সুশাসনের উপাদানগুলো প্রতিষ্ঠার উপায়

ক. সংবিধানে মৌলিক অধিকারের সন্নিবেশ করা।
খ. মিডিয়া ও সংবাদ মাধ্যমের উপর সরকারি হস্তক্ষেপের অবসান ঘটানো।
গ. সহিংসতা দূর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা।
ঘ. জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতার নীতি প্রতিষ্ঠা করা।
ঙ. স্বচ্ছ প্রশাসন গড়ে তোলা।
চ. নৈতিক মূল্যবোধ জাগ্রতকরণ।
ছ. আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা।
জ. বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ।
ঝ. দুর্নীতি দমনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ।
ঞ. কার্যকর ও সার্বভৌম আইনসভা প্রতিষ্ঠা।
ট. দারিদ্র্য দূরীকরণে সময়োপযোগী কর্মপন্থা নির্ধারণ ও প্রয়োগ।
ঠ. জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।
ড. স্থানীয় সরকার কাঠামো শক্তিশালীকরণে উদ্যোগ গ্রহণ।
ঢ. সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও প্রসার ঘটানো।
ণ. জনস্বার্থকে প্রাধান্য প্রদান।

InfotakeBD

View posts by InfotakeBD
InfotakeBD is a information sharing blog, We share information for you. Please visit us and if you want to contribute for this blog please email us infotakebd@gmail.com. Thank you

Leave a Reply

Scroll to top