ধাতব ও অধাতব রসায়ন 1

ধাতব ও অধাতব রসায়ন। (Metallic & Nom Metallic Chemistry) 1

১. যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়, তাদরেকে ধতু বলে। যেমন-সোন, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
২. যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবহী এবং যৌগে তড়িৎ ঋণাত্বক আয়ন হিসেবে থাকে, তাদেও অধঅতু বলে । যেমন কার্বন, অক্সিজেন আয়োডিন, হাইড্রোজেন ইত্যাদি।
৩.কেওলিন হলো এক প্রকার সাদামাটি। কেত্তলিন সিরামিক সাকগ্রী তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবাহৃত হয়।
৪.সসপ্রতি সয়মনসিংহ জেলায় সিরামিক খানি আবস্কিৃত হয়।]
৫. সোডিয়ামের যৌগ সোডিয়াম নাইট্রেট(NaNo3) কে চিলির সল্টপিটার বলে।
৬. সোডিয়ামের কার্বনেট(Na2Co3) কে বেকিং পাউডার বলে।
৭.পারমাণবিক চুল্লিতে সোডিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশী পরিমাণে পাওয়া যায়।
৮. ঘরের ছাদ হিসেবে জিঙ্কের প্রলেপযুক্ত ইস্পাতের পারে তৈরী চিট ব্যবাহৃত হয়।
৯. ভু-ত্বকে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১০. সীসা কাগজের উপর ঘষলেকালো দাগ পড়ে।
১১. যে লোহায় কার্বনের পরিমাণ.০৮ থেকে ১.৫ এর মধ্যে তাকে ইস্পাত বলে। স্থায়ী চুম্বক তৈরীতে ইস্পাত ব্যবাহৃত হয়।
১২. কার্বনেরপরিমানের উপরস্পতের গুণাগুণ নির্ভও করে।
১৩. ইস্পাতের সঙ্গে কোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরী হয়, তাকে স্টেইনরেষ ষ্টিল বলে।
১৪. দুই বা ততোধিক ধাতুর সমন্ম বা মিশ্রণে যে কঠিন পদার্থ তৈরী হয় তাকে সংকর ধাতু বলে।
১৫. তামা ও দস্তা ও মিশ্রণে পিতল তৈরী হায়।
১৬. তামা, দস্তা ও নিকেলের সংকর ধাতু জার্মান সিলভার।
১৭.অ্যালুমিনিয়াম, কপার ম্যাগনেশিয়াম, এবং মাঙ্গানিজ এর মিশ্রণে তৈরী সংকর ধাতু ডুরালুমিন। এটি উড়োজাহাজ তৈরীতে ব্যবাহৃত হয়।
১৮. তামা, দস্তা, এবং টিনের মিশ্রণে তৈরী সংকর ধাতু গান মেটাল, পূর্বে কামান তৈরীর কাজে ব্যবহৃত হত বলে এজন্য এটিকে গান মেটাল বলে।
১৯. খনিজের সাথে যে সব অপদ্রব্য থাকে, সেগুলিকে খনিজ মল বা গ্যাং বলে।
২০. পারদেও সাথে অন্য যে কোন ধাতুর মিশ্রণে উৎপন্ন সংকর ধাতুকে পারদ সংকর বা অ্যামাল গাম বলে।
২১. মাটির রঙ লালকে হলে বুঝতে হবে তাতে আয়রনের পরিমাণ বেশী।
২২. ম্যাগনেটাইট,জিরকন, মোহনাজইট প্রভুতির সমন্ময়ে তৈরী সোনার ন্যঅয় মুল্যবান খনিজকে ক্যালোসোনা বলে।
২৩. টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম হলো মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট।
২৪.সোডিয়াম ও ক্লোরিন হলো খাদ্য লবণের রাসয়নিক উপাদান।
২৫. লিথিয়অম হলো সবচেয়ে হালকা থাতু।
২৬. ওসমিয়াম হলো সবচেয়ে ঘন ধাতু।
২৭. সাধারণ তাপমাত্রায় তরণ ধাতু হলো পারদ।
২৮. সাধারণ তাপামাত্রায় তরণ অধাতু হলো ব্রোমিন।
২৯. সাপের বিষে জিঙ্ক থাকে।
৩০. পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু প্লাটিনাম।
৩১.দস্তা সবচেয়ে তাড়াতাড়ি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।
৩২. আয়নার পশ্চাতে পারদ ব্যবাহৃত হয়।
৩৩. সর্বাধিক বিদ্যুৎ পরিবাহী ধাতু কপার বা তামা।
৩৪. ১৪ ক্যারেট স্বর্ণকে বিশুদ্ধ স্বর্ণ বলা হয়।
৩৫. পৃথিবী তৈরীর প্রাধান উপাদান হলো সিলিকন।

InfotakeBD

View posts by InfotakeBD
InfotakeBD is a information sharing blog, We share information for you. Please visit us and if you want to contribute for this blog please email us infotakebd@gmail.com. Thank you

Leave a Reply

Scroll to top