বাংলায় বার ভূঁইয়ার শাসন
– আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে বার ভূইয়াদের শাসনের অবসান ঘটে –> মূসাখানের নেতৃত্বাধীন জমিদার বাহিনীর।
– ঈসা খানের পিতার নাম –> সুলাইমান খান।
– ঈসা খানের পর বার ভূঁইয়াদের নেতৃত্ব দেন –> মূসা খান।
– ঈসা খানের রাজধানী ছিল –> সোনারগাঁওয়ে।
– কেদার রায় ও চাঁদ রায়ের জমিদারি অঞ্চল ও রাজধানীর নাম –> বিক্রমপুর, শ্রীপুর।
– তাণ্ডা থেকে রাজমহলে বাংলার রাজধানী স্থাপন করেন –> মানসিংহ।
– প্রতাপাদিত্যকে তুলনা করা হয় –> রাজা প্রতাপ সিংহের সাথে।
– প্রতাপাদিত্যের রাজধানী ছিল –> ধুমঘাটি নামক স্থানে।
– বার ভূইয়া বলতে বোঝায় –> অনির্দিষ্ট সংখ্যক জমিদারকে।
– বার ভূঁইয়াদের দমন করা হয় –> সম্রাট জাহাঙ্গীরের সময়ে।
– বার ভূইয়াদের নেতা ঈসা খান মুঘলদের বশ্যতা মেনে নেন –> ১৫৯৭ সালে।
– মুঘলদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা ঘোষণা করে মসনদ-ই-আলা উপাধি গ্রহণ করেন –> ঈসা খান।
বার ভূঁইয়াদের শাসিত অঞ্চল
-ঈসা খান ও মূসা খান –> ঢাকা, ময়মনসিংহ, পাবনা, বগুড়া, রংপুর।
-ওসমান খান –> বোকাইনগর (সিলেট)
-চাঁদরায় ও কেদার রায় –> শ্রীপুর, মুন্সিগঞ্জ।
-পরমানন্দ রায় –> চন্দ্রদ্বীপ
-বাহাদুর গাজী –> ভাওয়াল
-বিনোদরায়, মধুরায় –> মানিকগঞ্জ।
-বীর হামির –> বিষ্ণুপুর(বগুড়া)
-মুবুন্দরায় ও সত্রজিৎ –> ফরিদপুর
-মহারাজা প্রতাপাদিত্য –> খুলনা ও যশোর ।
-রাজা কন্দর্পনারায়ণ ও রামচন্দ্র –> বরিশাল জেলার অংশবিশেষ ।
-লক্ষণ মাণিক্য –> ভুলুয়া
-সোনাগাজী –> সরাইল