জৈব রসায়ন (Organic chemistry)
১. উদ্ভিদ ও প্রাণীবা জীব পদার্থ থেকে পাওয়া যৌগকে জৈব যৌগ বলে।
২. হাইড্রোজেন এবং কার্বন মৌল দ্বারা গঠিত দ্বি-মৌল যৌগ সমূহকে হাইড্রোকার্বন বলে। যেমনঃ মিথেন(CH4) ইত্যাদি।
৩.জৈব যৌগে কার্বন অবশ্যইথাকবে।
৪.কার্বন,হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন মৌন দ্বারা গঠিত যৌগকে কার্বোহাইড্রেট বলে যেমনঃ গুকোজ, সুক্রোজ ইত্যাদি।
৫.প্রাণহীন. আদানাদার নাইট্রজেন র্পূ অজানা রহস্যময় জটিল জৈব পদার্থকে এনজাইম বলে। যেমন, ডায়াস্টেজ, জ্যাইমেস, ম্যালটেন ইত্যাদি।
৬. ক্লোরোফর্ম একটি চেতনানাশক জৈব পদার্থ। এর সংকেত CHCI3|
৭. কাগজ, তুলা,পাট, কাঠি ইত্যাদি সেলুলোজ পদার্থ।অ
৮. প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল উপাদান মিথেন(CH2)|
9.TNT হচ্ছে ট্রাই-নাইট্রো টলুইন,এটি একটি শক্তি শালি বিস্ফোরক।
১০. ক্লোরোফর্ম আবিস্কার করেন বিজ্ঞানী লিবিগ।
১১. মিথেন ও ইথেনের ক্লোরোফ্লোরো উদ্ভেুাক যৌক সমূহকে ফ্যেয়ন বলে। এটি এসি ও রেফ্রিজারেটেও হিময়স্করূপে এবং এরাসোল ও প্লাস্কিক ফোম তৈরীতে ব্যাবহৃত হয়। এটি ও জন স্তও ক্ষয়ের ভুমিকা রাখে বলে পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরুপ|
১২. হাইড্রোকার্বনের একটি হাইড্রোজেন মৌল একটি হাইড্রোক্সিল মূলক দ্বারা প্রাতিস্থপিত হলে যে হাইড্রেক্সিল যৌগ উৎপন্ন হয় তাকে অ্যালকোহল বলে। যেমন- মিথঅইল অ্যালকোহল(CH3OH)|
১৩. ফরমাল ডিহাইডের ৪০% জ্বলীয় দুবনকে ফরমালিন বলে।ফরমালিন শক্তিশালি জীবাণুনাশক। এটি পচন নিবারক হিসেবে কাজ করে।
১৪.অ্যালকোহল, পানি, আয়োহিন এবংপটাশিয়াম আযেঅডাইড এর মিশ্রণকে টিংচার আয়োডিন বলে।
১৫. এন্টিসেপ্টিক হিসেবে টিচার আয়োডিন ব্যবহৃত হয়।
১৬. কার্বন টেট্রাইক্লোরাইড ও ট্রাইক্লোরো ইথিলিন দ্রবণ দিয়ে কাপড় ড্রাই ক্লিনিং করা হয়।
১৭. ভিনেগার এক প্রকার তরল অম্ল পদার্থ। এতে ৪% থেকে ১০% গাঢ়এসিটিক এসিড আছে।
১৮. ভিনেগারের মূল উপাদান হলো এসিটিক এসিড ও পানি।
১৯. এসপিরিন হলো মাথা ব্যথঅ নিবারক ঔষধ। এর রাসায়নিক নাম স্যালিসাইলকএসিড।
২০. তৈল ও চর্বিকে একত্রে লিপিড বলে।
২১. সাবান হলো পরিস্কারক পদার্থ। উচ্চতর ফ্যাটি এসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণই সাবান। সাবানের মুল উপাদান হলো চর্বি এবং ক্ষার।
২২. শতকরা ৯৯ ভাগ বিশুদ্ধ এসিটিক এসিডই গ্লেসিয়াল এসিটিক এসিড নামে পরিচিত।
২৩. গাঢ় নাইট্রিক এসিডের সাথে ক্লোরোফর্মকে উত্তাপ্ত করলে সে গ্যাস পাওয়া যায় তাকে কাঁদানে SPM¨vm বলে। একে ক্লোরোপিক্রিন বলে।
২৪.চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবাহৃত মিষ্টি দানা বিশিষ্ট পদার্থই স্যাকারিন নামে পরিচিত। সাধারণ বহুমূত্রে রোগে আক্রান্ত রোগীরা স্যাকারিন ব্যবহার করে।
২৫. মার্স্টাড গ্যাস হলো ১ম বিশ্বযুদ্ধ ব্যবহৃত একটি বিষাক্ত গ্যাস।
২৬. ডিনামাইটের অন্যতম উপাদান হলো নাইট্রো গ্লিসারিন।
২৭. লেবুর রসে সাইট্রিক এসিড এবয় সিকরায় এসিটিক এসিটিক এসিড থাকে।
২৮.গ্লুকোজ সুক্রোজ ও চিনি জৈব পদার্থ।
২৯. ইউরিয়া এক প্রাকর জৈব পদার্থ।
৩০. বর্তমানে ব্যবহার নিষিদ্ধ পলিথিন হচ্ছে ইথিলিনের পলিমার।
৩১.কয়লা, পেট্রেলিয়াম হলো জীবাশ্ম জ্বালানী।
32.CNG দ্বারা বুঝায় কমপ্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস।
৩৩. মৌমাছি বা পিঁপডার দংশনে ফরমিম এসিড নির্গত হয়।
৩৪.জীব বিজ্ঞানে নমুনাসংরক্ষণে ফর্মালিন ব্যবহৃত হয়।
৩৫. গরুও গবর ও মানুষের মলমূত্র বায়োগ্যাস তৈরীতে ব্যবাহৃত হয়।
৩৬. কৃত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ইথিলিন ব্যবাহৃত হয়।
৩৭. পেট্রোল দ্বারা আগুন নিভানো যায় না। কারণ পেট্রোল পানিতে মিশে না এবং পানির চেয়ে হালকা।
৩৮.তেঁতুলে টারটারিক এসিড থাকে।
৩৯. রেকটিফইড স্পিরিট হলো- ৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল +৫% পানি।
৪০. সাবান প্রস্তুতিতে উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন পাওয়া যায়।
৪১. শর্করা বা শ্বেতসারে সাধারণ সংকেত – C6H12 O6|