বায়ুমন্ডল (Atmosphere)
১. বিশুদ্বধ শুল্ক বায়ল প্রধান দুইটি উপাদানের নাম নাইট্রোজেন (৭৮.০২ ভাগ) ও অক্সিজেন (২০. ৭১ভাগ)
২. ভূ- পৃষ্ট থেকে ওপরে উঠতে থাকলে বায়র চাপ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পায়।
৩. বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্র ০.০৩ শতাংশ।
৪. স্ট্রাটোমন্ডলে জলীয় বাস্প নেই । ৫. বায়মন্ডলীয় ওজোন(O3) বেশির ভাগ ষ্ট্রাটো মন্ডলে অবস্থি।
৬. বায়মন্ডলের আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্রের নাম সাইক্রোমিটার।
৭. বায়ুর দিক নির্ণয় করার যন্ত্রেও না মউডল উইন।
৮. বায়ুর বেগ নির্ণয় করার গন্ত্রেরনাম বুফোর্ট স্কেল।
৯.বায়ুর চাপমাপার যন্ত্রের নাম ব্যারোমিটার।
১০. সমুদ্র পৃষ্টে বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সে.মি.এ ১০ নিউটন।
১১. বায়ুমন্ডলে সর্বাধিক পাওয়া যায় নাইট্রোজেন।
১২. বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয় হাইগ্রোমিটার দিয়ে।
13.Neaumerical Weather pressure(NWP) হচ্ছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেয়ার একটি পদ্ধতি।
১৪. বায়ুমন্ডলের বয়স প্রায় ৩৫ কোটি বছর।
১৫. বায়ুমন্ডলের গভীরতা প্রায় ১০.০০০কিলোমিটার।
১৬. বায়ুমন্ডলের প্রায় ৯৭ শতাংশ ভু পৃষ্ঠ থেকে ৩০ কিলোমিটার এর মধ্যে সীমাবদ্ধ।
১৭. বায়ুর চাপের কারণে সমুদ্রেপৃষ্ঠে বায়ুর ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি এবং ওপরের দিকে ঘনত্ব কম।
১৮. বায়ুমন্ডলের গ্যাসীয় মিশ্রণ ভু পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ কি.মি. উচ্চতা পর্যন্ত প্রায় সমান।
১৯. বায়ুমন্ডলের চারটি স্তেও ভাগ করা হয় ট্রপোমণ্ডল, স্ট্রাটোমণ্ডল, মেসোমণ্ডল ও তাপমন্ডল।
২০. ঋতু পরিবর্তনের সাথে দিক পরিবর্তিত হয় মৌসুমি বায়ুর।
২১. ট্রাটোমন্ডলের বায়ুমন্ডলের পরবর্তী স্তর যা ওপরের দিকে প্রায় ৫০ কি.মি পর্যন্ত বিস্তৃত।
২২. স্ট্রাটোবিরতি (Stratopaue)Gi ওপরের স্তর থেকে প্রায় ৮০ কি.মি পর্যন্ত বিস্তৃত অংশকে মোসোমন্ডল (Mesosphere) বলে।
২৩. ওজোন স্তর সূর্যেও আলোর বেশির ভাগ অতিবেগুণি রশ্মি (Ultraviolet rays) শুষে নেয়।
২৪. ট্রাপোমন্ডলের গভীরতা মেরু এলাকায় ৮কি.মি এবয় নিরক্ষীয় এলাকায় ১৬ ১৯কি.মি।
২৫. মেসোমণ্ডলে বায়ুর চাপ অত্যান্ত ক্ষীণ।
২৬. মেসোবিররি(Mesopause) এর ওপরের অংশ তাপমণ্ডল(Thermophere)|
২৭. তাপমণ্ডলের নিম্ন অংশকে আয়নমণ্ডল বলা হয় এবয় উপরের অংশে এক্সোস্ফিয়ার ও ম্যাগনিটোস্ফিয়ার নামক দুইট স্তও আছে।
২৮. বায়ুমণ্ডলের চারটি প্রাধন উপাদান হচ্ছে অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড ও আর্গন।
২৯. বায়ুমন্ডলের চাপ পরিমাপের একক মিলিমিটার।
৩০. ট্রাপোমণ্ডল ও স্ট্রটোমণ্ডলের স্পর্শতলকে বলে ট্রপোপজ।
৩১. রাতের বেলা পাহাড়ি ঢালে যে ঠান্ডা ও ঘনবায় প্রবাহিত হয় তাকে ক্রাটাবটিক বায়ু বলে।
৩২. আর্দ্র বাতাস যাখন পৃথিবীল ঠাণ্ডা পৃষ্ঠে মিলিত হয় তখন ঘনকুয়াশা সৃষ্টি হয়।
৩৩. সাইক্লোন সৃষ্ঠি হয় উষ্ণ থাকে সামুদ্রিক বায়র প্রাভাবে।
৩৪. চট্রগ্রামে গ্রীস্মকালে দিনাজপুর অপেক্ষা শীতল ও শীতকালে উষ্ণ থাকে সামুদ্রিক বায়র প্রাভাব।
৩৫. উচ্চচাপ বলয় থেকৈ শীতল ও ভারি বায়ু নিম্ন বলয়ে প্রবাহিত হয়।
৩৬. ফেরেলের সূত্র অনুযায়ী বায়ু প্রবাহ উত্তর গোলার্ধে ডান দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে যায়।
৩৭. নিয়ত বায়ু চাপ বলয়গুলো দ্বারা নিয়ন্ত্রিতহয়ে সারা বছর একই দিকে প্রাবাহিত হয়।
৩৮. নিয়ত বায়ু তিন প্রকার। যথাঅয়ন বায়ু, পশ্চিমা বায়ু ও মেরু বায়ু।
৩৯. বায়ু সর্বদা একস্থান থেকে অন্য স্থানে প্রাবহিত হয় সুর্যতাপ ও বায়ুচাপের পার্থক্যের জন্য।
৪০. সূর্যাস্তের পরসমুদ্যের চেয়ে স্থলভঅগ দ্রুত শীতল হয়ে যায়।
৪১. ৪০দিন দক্ষিণ থেকে ৪৭ দক্ষিণ অক্ষাংশ পর্যন্ত পশ্চিমা বায়ুর গতিবেগ সবচেয়ে বেশি।
৪২. দিন রাত্রির হ্রাস বৃদ্ধি, ঋতু পরবর্তন এবং জলবাগ ও স্থলবাগের তাপের তারতম্যেও জন্য জন্য হয় সাময়িক বায়ু।
৪৩. সমুদ্র বাযূ প্রবল বেগে প্রবাহিত হয় অপরাহ্ণে।
৪৪. পশ্চিম বারতীয়দ্বীপপুঞ্জে ঘূর্ণবাত হারিকেনকে চীণ সমুদ্র এলাকায় বলে টাইফুন। ৪৫. বায়ু প্রাবহিত হয় উচ্চ চাপের স্থান থেকেনিম্নচাপের স্থানে।