সুশাসন সম্পর্কিত বিবিধ তথ্যাবলী
• গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র : সাম্য।
• সংবিধান বলে : মৌলিক অধিকারের কথা।
• নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত করা যায় : দু’প্রকার নেতা।
• নাগরিকদের আশা-আকাঙ্খার প্রতীক : সংবিধান।
• সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হল : সামাজিক অধিকার।
• ব্যক্তিস্বার্থ অর্জন বা ব্যক্তিগত লাভের উদ্দেশ্যে অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহারই : দুর্নীতি।
• জাতীয় সমস্যাসমূহের উত্থাপন ও সমাধানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে : আইনসভা।
• রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় নারী ও পুরুষের সমান অংশগ্রহণ হল : সুশাসনের ভিত্তি।
• আইনের শাসনে বিশ্বাসী তন্ত্র : গণতন্ত্র।
• মানুষ গণতন্ত্রের দিকে ছুটছে : উপনিবেশিক শাসন, সামরিক শাসন ও স্বৈরশাসন থেকে মুক্তির উপায়ে হিসেবে।
• স্বচ্ছতা নিজেই : স্বচ্ছ নয়।
• স্বৈরশাসন বলতে কিছু নেই : সুশাসনে।
• আজকাল নগ্নভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে : ব্যবসায়ীরা।
• দাতাদের সাহায্যে-সহযোগিতা হয় : শর্তাধীন।
• দাতাগোষ্ঠীর উপর নির্ভরতা হ্রাস পেলে রক্ষিত হবে : জাতীয় স্বার্থ।
• পার্লামেন্টারি শাসন ব্যবস্থায় সবকিছুর ধারক-বাহক : প্রধানমন্ত্রী।
• গণমাধ্যম হতে পারে : দু’ধরনের।
• গণমাধ্যমের : একটি সংবাদমাধ্যম অপরটি জনতার মাধ্যম।
• সুশাসন প্রত্যয়টি : দ্বিমুখী।
• দুর্নীতির সাথে সুশাসনের সম্পর্ক : বিপরীতমুখী।
• সুশাসনে এনজিও : সরকারের সহযোগী।
• আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়ন ও জবাবদিহিমূলক শাসন ব্যবস্থা কায়েম করা হল : সুশাসনের লক্ষ্য।
• একটি চলমান ক্রিয়াশীল অবস্থা : সুশাসন।
• অচল শব্দ হল: কর্তব্যপরায়ণ।
• আইন সংশোধনের দায়িত্ব : সরকারের।
• মানবাধিকারের মুখপাত্র : জাতিসংঘ।
• জাতীয় চরিত্রের প্রতিফলক : ব্যক্তি চরিত্র।
• সুশাসন নেই যেখানে দেশপ্রেম নেই।
• গণতন্ত্র সফল করার পূর্বশর্ত : সুশাসন।
• সঠিক দিয়ে নির্দেশনার অভাবে দায়িত্বশীলতা : অস্পষ্ট শব্দ।
• সরকারের উদাসীনতার কারণে অচল শব্দ – কর্তব্যপরায়ণতা।
• রাজনীতির চালিকা শক্তি ব্যবসা হলে : গণতন্ত্র রহিত হয়।
• সুশাসন ধারণাটি সর্বজনীন নয়।
• সুশাসন ধারণাটি সর্বজনীন না হওয়ার কারণ : এটি স্থান, কাল, পরিবেশ, জনসংখ্যা ভেদে আলাদা বলে।
• ক্ষমতার অপব্যবহারের যৌক্তিক কারণ : ক্ষমতার কেন্দ্রিকতা।
• জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে : সরকার।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠায় খুবই যৌক্তিক বিষয় শিক্ষা ও সচেতনতা।
• দায়িত্বশীল না হওয়ার পেছনে যৌক্তিক কারণ হল : বেশির ভাগ লোকই সুবিধাবাদী ও আইনের শাসনের অভাব।
• সুশাসনের মূল লক্ষ্য : জবাবদিহিতা।
• মিডিয়ার স্বাধীনতা প্রয়োজন : প্রকৃত তথ্য জানার জন্য।
• সুশাসনের মানদণ্ড হল : জনগণের সম্মিত ও সন্তুষ্টি।
• সুশাসনের সমস্যা : কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা চর্চা।
• আফ্রিকা মহাদেশে বিশ্বব্যাংকের ব্যাপক ব্যর্থতার ফলে উদ্ভব ঘটে : সুশাসনের ধারণার।
• ‘নাগরিকতা’ দ্বারা একটি বিশেষ গুণকে নির্দেশ করা হত : গ্রিসে।
• প্রশাসনে দুর্নীতি হ্রাস সম্ভব : ন্যায়পাল ব্যবস্থার দ্বারা।
• জনগণও স্বৈরাচারী সরকার কামনা করতে পারে : নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে শান্তি বিঘ্নিত হলে।
• সুশাসনকে জনগণ ও সরকারের Win win game বলার কারণ : এতে উভয়ের অংশগ্রহণ ঘটে এবং উভয়ের লাভ হয়।