সুশাসন সম্পর্কিত তথ্যাবলী – ৫

সুশাসন সম্পর্কিত বিবিধ তথ্যাবলী

• সুশাসন উপকার করে : নিঃস্ব-জনগোষ্ঠী, সামাজিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী ও এলিট জনগোষ্ঠীর।
• পরিবর্তন প্রতিরোধের মানসিকতা দেখা যায় : আমলাদের মধ্যে।
• ই-গভর্নেন্স নিশ্চিত করে স্বচ্ছতা ও অংশগ্রহণ।
• সুশাসন সহজ হবে : নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করা গেলে।
• কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনের অপরিহার্য শর্ত : সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
• নিয়মিত কর প্রদান ও রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করা হয় : নাগরিকদের কর্তব্য।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে প্রতিষ্ঠিত হবে : স্থিতিশীল ন্যায়ভিত্তিক ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ।
• অর্থিনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য হল : দুর্নীতিরোধ, দারিদ্র্যে বিমোচন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ।
• নাগরিকের সাধারণ ইচ্ছার প্রতিফল ঘটে : গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায়।
• কৌটিল্যের মতে সুশাসন : আইনের শাসন।
• সুশাসন সহজ হবে : নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করা গেলে।
• বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রধান প্রতিবন্ধকতা : দুর্নীতি।
• সুশাসন কার্যকর রয়েছে : আফ্রিকার উগান্ডায়।
• কোন প্রতিষ্ঠানের সফলতা নির্ভর করে : ফলপ্রসূ শাসনকার্যের উপর।
• প্রশাসনের দক্ষতা নির্ভর করে আমলার দক্ষতার উপর।
• বর্তমান সময়ের গণতন্ত্র : প্রতিনিধিত্বমূলক।
• দারিদ্রের ক্ষেত্রে সম্মুখীন হতে হয় যে সমস্যার : দুর্ভিক্ষ অনাহার ও পুষ্টি।
• ন্যায়পাল পদ্ধতি, নির্বাচন কমিশন ও মানবাধিকার কমিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে : সুশাসন প্রতিষ্ঠায়।
• দুর্নীতির অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে : কারো সম্পত্তি দখল ও জন-অধিকার ভোগে বিঘ্ন সৃষ্টি।
• নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত ও আচরণগত উৎকর্ষতা : শুদ্ধাচার।
• শুদ্ধাচার অর্থ : চরিত্রনিষ্ঠা।
• কৌটিল্যের মতে সুশাসনের উপাদান : ৪টি।
• বিশ্ব ব্যাংক চিহ্নিত সুশাসনের সূচক : ৬টি।
• গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ মানে : জনগণের হিসাব নিকাশ বুঝিয়ে দেয়া।
• গণতন্ত্রের মূল লক্ষ্য হল : জনগণের চোখ দিয়ে রাষ্ট্রকে দেখা।
• গণতন্ত্র অধিক কার্যকর হয় : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধারণ করলে।
• জবাবদিহিতা গ্রহণযোগ্যতা বাড়ায় : ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানে।
• স্বচ্ছ শব্দের আভিধানিক অর্থ : নির্ভুলতা।
• স্বচ্ছতা থাকা আবশ্যক : ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ পর্যায়ে।
• আইনের শাসনের অর্থ আইনের দৃষ্টিতে সকলেই সমান।
• তথ্য পাওয়ার অধিকার : মৌলিক অধিকার।
• বিরোধী দল ও ক্ষমতাসীনদের সুসম্পর্কের ফলে বিকশিত হয় : গণতান্ত্রিক ধারা।
• রাষ্ট্রের সম্পদ সচেতন জনগণ।
• জবাবদিহিমূলক জন প্রশাসন জনগণের জন্য : পক্ষস্বরূপ।
• গণতন্ত্রের প্রাণ : নির্বাচন।
• স্থানীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব গড়ে ওঠে : তিন ধরনের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে।
• সুশাসনে অংশগ্রহণ করতে চাইলে নাগরিকদের সচেতন হতে হবে, : কর্তব্য, অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কে।
• নাগরিকদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যায় : শিক্ষার হার মানের মাধ্যমে।
• সমাজ ও রাষ্ট্রে নারী নির্যাতন, যৌন হয়রানি ও ছিনতাই কমে যাবে : শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত হলে।
• মানবেতর জীবন যাপন ও সামাজিক অপরাধ বৃদ্ধিতে সাহায্যে করে : দারিদ্র্য।
• গণতন্ত্র একাধারে : রাজনৈতিক আদর্শ ও প্রতিষ্ঠান।
• সুশিক্ষা, সচেতনতা ও উন্নয়ন বৈষম্যের কারণে বিস্তার ঘটে : উগ্রবাদের।
• দারিদ্র্য পীড়িত মানুষ হয় : শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল।
• অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার : শিল্প, কারখানার উন্নয়ন।
• অবকাঠামোগত ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন নির্ভর করে প্রযুক্তি উন্নয়নের উপর।
• সরকারের স্বার্থকে এক সুতায় বাধার নাম : সুশাসন।
• সরকারের অতি পবিত্র দায়িত্ব : সংবিধান সমুন্নত রাখা।
• সুশাসনের অবস্থান জানা যায় : আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মাধ্যমে।
• সমাজের দর্পণ : সংবাদ মাধ্যম।
• প্রশাসনের উপর পূর্ণ কর্তৃত্ব থাকে : জনগণের।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অধিক কার্যকর করা প্রয়োজন : স্থানীয় সরকার।
• সমাজের দর্পণ : সংবাদ মাধ্যম।
• প্রশাসনের উপর পূর্ণ কর্তৃত্ব থাকে : জনগণের।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অধিক কার্যকর করা প্রয়োজন : স্থানীয় সরকার।
• রাষ্ট্রের সরকার তার নীতি বাস্তবায়ন করে : আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে।
• কার্যকর জনপ্রশাসন গড়ে তোলার জন্য ছয়টি নীতির কথা বলেছে : BIOA।
• সরকার ও নাগরিকের যোগাযোগ সহজ করে : ই-গভর্নেন্স।
• সকলের সকল নিরাপত্তা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মধ্যে নিহিত : থমাস জেফারসন।
• কলকব্জা, যন্ত্রপাতি, দালানকোঠা হল : ভৌত পুঁজি।
• সমাজবোধ থেকে এসেছে : অধিকার ও কর্তব্য।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নাগরিককে হতে হবে : সৎ।
• নাগরিকের বড় গুণ : সচেতনতা।
• সুশাসন প্রতিষ্ঠা নির্ভর করে : নাগরিকের কর্তব্যবোধ।

InfotakeBD

View posts by InfotakeBD
InfotakeBD is a information sharing blog, We share information for you. Please visit us and if you want to contribute for this blog please email us infotakebd@gmail.com. Thank you

Leave a Reply

Scroll to top