৪১. দ্রত গতির পশু চিতা বাঘ। গতিবেগ ঘন্টায় ৪৫মাইল।
৪২. সবচেয়ে ছোট পাখি হামিং বার্ড।
৪৩. মানুষ ও পাখির মধ্যে পাখির রক্ত বেশি গরম।
৪৪. ক্যান্সার রোগ সৃষ্টির সহায়ক পদার্থ কারসিনোজেন।
৪৫. রক্তের ক্ষতিকর জীবানু বা পদার্থ কারসিনোজেন।
৪৬.পাকস্থলিতে হজমে ব্যাবহৃত হয় এমাইনো এসিড।
৪৭. রক্ত এক প্রকার তরল যোজক কলা।
৪৮. পৃথিবীর সবচেয়েj¤^v ও ভারী সাপ এনাকোন্ডা।
৪৯. গুটি পোকার রেশমের তন্তুআবৃত দেহ খোলককে কোকুন বলে।
৫০. উডুক্ক মাছ উড়তে পারে। বক্ষ পাখনার কারণে এটি পানি থেকে লাফিয়ে অনেকক্ষন উপেও থাকতে পারে,এটি আমাজান নদীতে পাওয়া যায়।
৫২. গিনিপিগের লালা ক্ষারীয়।
৫৩. মৌমাছির পা ৬-টি ও মাকড়সার পা৮টি।
৫৪. চট্রগ্রামের চিরসবুজের বনে উড়ন্ত টিকটিকি পাওয়া যায়।
55.Fire-flies, Fairy lamps, Flow wormইত্যাদি জোনাকি পোকার ইংরেজী নাম।
৫৬. আরশোলা উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলের সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন প্রাণী।
৫৭. গিনিপিগের হৃদপিন্ড মিনিটে সর্বোচ্চ ১৬০বার স্পন্দিত হয়।
৫৮. এনথ্রাক্স জীবানুর আক্রমণে গুরুর তড়কা রোগ হয়।
৫৯. কেঁচো শ্বাস চালায় ত্বকের সহায্যে।
৬০. শীতল রক্তের প্রাণী ব্যাঙ ও সাপ।
৬১. বাদুর রাত চলাফেরা কের আলট্রাসনিক শব্দের মাধ্যমে।
৬২. পেচাঁ দিনে দেখে না।
৬৩. পীতজ্বর ও ডেঙ্গুজ্বর এর জীবাণু বহনকারী মশা স্ত্রী এডিস মশা।
৬৪. বায়োলজি ও ইলেকট্রনিক্ম এরmš^q গঠিত বায়োনিক্স।
৬৫. পূর্নাঙ্গ ব্যাক্তির ফুসফুসে বায়ু ধারণ ক্ষমতা ৬লিটার।
৬৬. মানুষ প্রতিদিন ১-১.৫ লিটার মুত্র নি:সৃত করে।
৬৭. সুস্থ মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের মোট বায়ুর পরিমাণকে বলে টাইডাল ভল্যুউম।
৬৮. সালোকসংশ্লেষণ ক্ষম প্রাণী ইউগ্লোনা।
৬৯. কুকুরের ঘাম নিসৃত হয় জিহ্বা দিয়ে।
৭০. ডেভিল মাছ অক্টোপাস।
৭১.মরুভুমির প্রণীদের দৃষ্টি শক্তি রাতে বেশী।
৭২. টিউমার সংক্রান্ত চর্চাকে বলে অঙ্কোলজি।
৭৩. কাক ঋডুদার পাখী।
৭৪.রেডিওকার্বন ডেটিং পদ্ধতিতে জীবাশ্মের বয়স নির্ণয় করা হয়
৭৫. রেটিনার কোন কোষের অকার্যকরতার জন বর্ণান্ধ রোগ হয়।
৭৬.দেহের সর্ববহৎ গ্রন্থি যকৃত। ওজন ১.৫কি.গ্রাম।
৭৭. কার্বহাইড্রেট প্রোটিন ফ্যাট=৪.১:১।
৭৮. মানুষের প্রতি ১০০ মি:লি: রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক পরিমাণ ১৪.৫মি:লি।
৭৯. পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদপিণ্ডের ওজন ৩০০ গ্রাম।
৮০. ফুসফুসের মোট বায়ুসাধারণ ক্ষমতা ৬০০০মি:লি।
৮১. মানুষ খেকো মাছ পিরানহা।