৫০ টাকায় কাপড় খুললে মেয়ে হয় বেশ্যা

আর ৫০০০০ টাকায় কাপড় খুললে হয় নায়িকা

আবেগে কাপড় খুললে হয় বান্ধবি
আর অভাবে কাপড় খুললে হয় মাগী

সখিনা,জরিনা খুললে বলে খানকি

আর এঞ্জেল, জেরিনরা ফিগার দেখাইলেই হয় স্মার্ট

বিয়ের আগে খুললে নটি
আর বিয়ের পরে খুললে মেইন্টেনিং সোসাইটি

ধর্ষিতা কখনও নিজ ইচ্ছায় ধর্ষন হয় না,
কিন্তু তা জেনেও সবাই তাকে দূরে সরিয়ে দেয়।
আবার বিবাহিতাকে নিয়ে পালিয়ে সম্পর্ক করতে ইতস্তত বোধ করে না।
কাপড়টা সবাই খোলে,
আর কাপড় খোলাটা ও ফ্যাক্ট না
ফ্যাক্টটা হচ্ছে, এই সমাজ কিভাবে দেখছে 

কাপড় খুলে কেউ বেশ্যা হয় না
এই সমাজই বেশ্যা তৈরি করে 

কিন্তু ওই বেশ্যাদের কাছে কারা যায়?
অন্যের দিকে আঙুল তোলার আগে, নিজের দিকে ও তাকান

নারীর প্রতিটা কুকর্মে পুরুষও জড়িত কারণ এক হাতে তালি বাঁজে না, অথচ বেশিরভাগ পুরুষই অপরাধ করে লোকচক্ষুর আড়ালে চলে যায় কিন্তু জনসম্মুখে পরতে হয় নারীকে।
এইরকম ভাষা ব্যবহার করার জন্য দুঃখিত । বাস্তবতা এইরকমই

এইভাবে না লিখলে অনেকে বলবে ভাষাগত সমস্যার কারণে বুঝি নাই

(প্রত্যেক নারীর ভিতর একটি মা এর সত্ত্বা বাস করে, তাকে সম্মান করতে শিখুন)
যে পুরুষ বেশ্যাকে ঘৃণা করে


– সে পুরুষ রাতের আধারে বেশ্যাকে বুকে জড়িয়ে নেয়

– যে ছেলে প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে মেয়েদের গালাগালি দেয়

– কয়দিন পর সেই ছেলে আবার প্রেমে পড়ে

– চলচ্চিত্রের সব থেকে ভালো মেয়েটির ও দুই দিন পর ভিডিও ফাঁস

– রাস্তায় থাকা পাগলিটার পেটে বাচ্চা আসে-

– মায়ের বোকা ছেলেটাও প্রেমে পড়ে
– মা-বাবার চোখের গরমে কেঁদে দেওয়া মেয়েটি রাতে লুকিয়ে বাঁশ বাগানে যায়

– 16 বছরের ছেলেটাও বলে তোকে ছাড়া বাঁচবো না



– 10 বছরের মেয়েটা স্ট্যাটাস দেয় অতীত ভুলে যেতে চাই

– প্রতিদিন কেউ ধর্ষিত হয়ে কেঁদে বুক ভাসায়



– আবার কেউ লাজ-লজ্জা ভুলে দেহের ক্ষুধা মেটায়
– কাকে দোষ দেবো বলেন??
– দিনশেষে এদের নিয়েই আমাদের সংসার
– নারী ছলনাময়ী, নারী বেইমান

– পুরুষ স্বার্থপর, পুরুষ বিশ্বাসঘাতক

– পরের বোনটা মাল। নিজের বোন টা কলিজা
– পরের ভাইটা লুচ্চা, নিজের ভাই ফেরেশতা

– রোগা না, মেন্টাল না
– মানুষ জাতটাই মাতাল।।
দৃষ্টি ভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে….!!
ভাবনা বদলাও দেশ বদলে যাবে



কথাগুলো হয়তো খারাপ কিন্তুু বাস্তব।।
(সংগ্রহীত)